Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

জন্ম নিবন্ধন রেজিষ্টার

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে পাস হওয়া জন্ম ওমৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ অনুযায়ী জাতি-ধর্ম-বর্ণ-গোষ্ঠী-লিঙ্গনির্বিশেষেসব ব্যক্তির জন্ম নিবন্ধন বাধ্যতামূলক। রাষ্ট্রীয় নানা সুযোগ-সুবিধা পেতেএই নিবন্ধন জরুরি। শিশুর জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে তার জন্ম নিবন্ধন করতে হয়।

জন্ম নিবন্ধন কেন করবেন

 নিচের প্রয়োজনগুলোতে বয়স প্রমাণের জন্য জন্ম নিবন্ধন সনদব্যবহার করতে হবে।
১. পাসপোর্ট করতে, ২. বিবাহ নিবন্ধন করতে, ৩.শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে,
৪. সরকারি, বেসরকারি বা স্বায়ত্তশাসিতপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ পেতে, ৫. ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে, ৬. ভোটার তালিকায় নামলেখাতে, ৭. জমি নিবন্ধন করতে, ৮. ট্রেড লাইসেন্স করতে, ৯. টিন সার্টিফিকেটকরতে, ১০. ট্যাক্স প্রদানে, ১১. ব্যাংক ঋণ পেতে, ১২. ব্যাংকে হিসাব খুলতে,
১৩. বিভিন্ন ইউটিলিটি বিল প্রদানে, ১৪. গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ, টেলিফোনসংযোগ নিতে। এককথায়, জাতীয় পরিচয়পত্র যেসব কাজে লাগে, সেসব ক্ষেত্রে জন্মনিবন্ধন সনদও জরুরি।

কোথায়  করাবেন


     জন্ম নিবন্ধন সনদ নিতে হবেইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় থেকে। দপ্তরেরদায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আপনাকে নিবন্ধন সনদ তৈরি করে দেবেন। তবে অবশ্যইআপনাকে আপনার সংশ্লিষ্ট এলাকার ইউনিয়ন পরিষদেযোগাযোগ করতে হবে। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বিনা মূল্যে একটাআবেদনপত্র আপনি সংগ্রহ করতে পারেন, যা ‘জন্ম নিবন্ধন আবেদনপত্র’ হিসেবেপরিচিত। আবেদনপত্রে ব্যক্তির বিবরণ (নাম, জন্মতারিখ, লিঙ্গ, জন্মস্থান), পিতা ও মাতার বিবরণ, স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা, আবেদনকারীর প্রত্যয়নইত্যাদি ঘর পূরণ করতে হবে। তবে নিবন্ধনকারীর বয়স ১৮ বা তার বেশি হলে তিনিনিজে ৬ নম্বর কলামে স্বাক্ষর করবেন। আবেদনপত্রটি জমা দিলে আপনাকে নিচেরদিকের একটি অংশ কেটে দেবে। ওই অংশটি আবেদনপ্রাপ্তির রসিদ হিসেবে ধরা হয়।ওখানে জন্ম সনদ দেওয়ার সম্ভাব্য তারিখ উল্লেখ করা হয়।